বুধবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২১, ১০:৩২ পূর্বাহ্ন
সানি,লালমনিরহাট জেলা প্রতিনিধি:
আজ বুধবার দুপুরে লালমনিরহাট জেলা পরিষদ নতুন মিলনায়তনে জেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আয়োজনে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ এবং ৯ ডিসেম্বর বেগম রোকেয়া দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভা ও “জয়িতা অন্বেষণে বাংলাদেশ” কার্যক্রমের আওতায় লালমনিরহাটের জয়িতাদের সংবর্ধনা দেয়া হয়।
এতে সভাপতিত্ব করেন লালমনিরহাট মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সালমা জাহান। প্রধান অতিথি ছিলেন লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক আবু জাফর। বিশেষ অতিথি ছিলেন লালমনিরহাট অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রফিকুল ইসলাম, লালমনিরহাট সদর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান লতিফা বেগম লাকী, বিশিষ্ট সমাজসেবী ফেরদৌসী বেগম বিউটি।অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ব্রাকের জেলা কর্মকর্তা আশরাফুল আলম, এসকেএস ফাউন্ডেশনের পাওয়ার প্রকল্পের প্রকল্প সমন্বয়কারী সুলতানা পারভীন, দিশার নির্বাহী পরিচালক অ্যাড. রেশমা খাতুন,মহিলা উন্নয়ন সংস্থার ফরিদা পারভীন, লালমনিরহাট জেলা মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদক মোহসিনা বেগম মিনা, লালমনিরহাট জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মেহেরুন নাহার মেরী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রবিউল ইসলাম প্রমুখ।অনুষ্ঠানে জয়িতাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ফাতেমা খন্দকার ন্যান্সি, রুকশাহানারা সুলতানা মুক্তা।
লালমনিরহাট সদর উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ জয়িতা সংবর্ধনা প্রাপ্ত হলেন- অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী নারী ফাতেমা খন্দকার ন্যান্সি, শিক্ষা ও চাকুরির ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনকারী নারী রাবেয়া খাতুন, সফল জননী নারী সোনাবি, নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যমে জীবন শুরু করেছেন যে নারী ওজিফা বেগম, সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখেছেন যে নারী ফরিদা বেগম।
লালমনিরহাট জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ জয়িতা হিসেবে রোকেয়া দিবস ও আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষতে সংবর্ধনা প্রাপ্ত হলেন- অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী নারী ফাতেমা খন্দকার ন্যান্সি, শিক্ষা ও চাকুরির ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনকারী নারী রাবেয়া খাতুন, সফল জননী নারী হোসনেয়ারা বেগম, নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যমে জীবন শুরু করেছেন যে নারী ওজিফা বেগম, সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখেছেন যে নারী রুকশাহানারা সুলতানা মুক্তা।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন লালমনিরহাটের মহিলা বিষয়ক ট্রেড প্রশিক্ষক খালেদা বেগম।
এবারের অনুষ্ঠানটিতে সবচেয়ে বেশি চোখে পরার মত বিষয় ছিল হলরুমের সামাজিক দূরত্ব,শৃঙ্খলাবোধ ও মাস্ক পরিধান করে শালিনতা বোঝায় রাখা।
Leave a Reply